ইরানের ড্রোন আর মিসাইলের ব্যবসা ভবিষ্যতে আমেরিকার মাথা ব্যথার কারণ হবে। মিসাইলগুলি যেভাবে আইরন ডোমকে ফাঁকি দিয়েছে তা কিনতে অনেক দেশ হুমড়ি খেয়ে পড়বে।
ইরান যদি অভ্যন্তরীণ গুপ্তচর ভেনিস ও ভারতকে দেয়া বন্দরের দায়িত্ব নিজেরা নিতে পারে তাহলে মোসাদের গোপন অভিযান থেকে পরিত্রান পাবে। ইজরায়েলের হামলা ইরানের বড়সড় ক্ষতি করেনি, তবে গুপ্তচরদের হাতেই প্রথম রাতে বড়সড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল।
ইসরায়েলের অপারেজয় ভাবমূর্তি আর নেই।ইসরায়েলের যে ক্ষয়ক্ষতি তার জনগণ বিশ্ব দেখেছে তা কখনো কেউ কল্পনাও করেনি।
হালের ক্রেজ আইরন ডোমের ক্রেজিনেস কমে যাবে, ফলে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রিতে বড়সড় ধাক্কা খাবে ইসরায়েল।
মধ্যপ্রাচ্যের আবু জাহেলদের (কাতার-সৌদিআরব-জর্ডান) নূন্যতম সহায়তা পেলে ইসরায়েলকে ইরান ধূলির সাথে মিশিয়ে দিতে পারবে, কিন্তু তারা গদি বাঁচাতে কখনো সাহায্য করবে না।
যুগ যুগ ধরে পারস্য যে অজেয়, খামেনি বাহিনী তা আরেকবার দেখিয়ে দিল।
ইরানের ক্ষতি বেশি হলেও ইসরায়েল- যুক্তরাষ্ট্রকে শাসানোর চোখ রাঙানোর এমন দুঃসাহস বর্তমান বিশ্বে রাশিয়া-চায়নার পর কেবল ইরানেরই রয়েছে…..
শিয়া- সুন্নি গালগল্প না করে জ্ঞানের মাধ্যমে ৪০ বছরের অর্থনৈতিক অবরোধের পরও ইরান যে সামরিক সক্ষমতা অর্জন করেছে অন্যান্য ইসলামি দেশ কাতার- দুবাই-সৌদি আরব তা কখনো কল্পনাও করতে পারবে না।
নিজ দেশেও জ্ঞানের কোন বিকল্প নেই। বিসিএস দিয়ে আমলা হবার ক্রেজিনেস থেকে বেরিয়ে এসে উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবনে মনোযোগি হওয়া দরকার মেধাবীদের।
কলাবিজ্ঞানী হয়ে পহেলা বৈশাখে ভূত, প্যাঁচা নিয়ে বের না হয়ে পরমাণু বিজ্ঞানী হয়ে অত্যাধুনিক ড্রোন আর মিসাইল নিয়ে বের হোন।
ইরানের পারমাণবিক যাত্রাকে আল্লাহ সফল করুক।খামেনিকে নেক হায়াত দিক, অন্যান্য শহীদদের আল্লাহ কবুল করুক। আমিন।







